বিয়ের মাত্র ১১ দিনের মাথায় গলায় দড়ি দিয়ে শান্তা নামের এক কলেজ ছাত্রী আত্মহত্যা করেছে। শান্তা মেহেরপুর সদর উপজেলার বুড়িপোতা গ্রামের বাবলুর মেয়ে। এবং মেহেরপুর সরকারি মহিলা কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্রী।
২০২২ সালে অনুষ্ঠিত এসএসসি পরীক্ষায় শান্তা মেহেরপুর জিনিয়াস ল্যাবরেটরি স্কুল এন্ড কলেজ থেকে জিপিএ-৫ পেয়ে কৃতিত্বের সাথে পাস করেছিল। গত ২৭ জানুয়ারি শান্তার সাথে মেহেরপুর শহরের কলেজ পাড়ার কাজী কবিরুল ইসলামের ছেলে কাজী রবিউল ইসলামের বিবাহ সম্পন্ন হয়। বিয়ের পর শান্তা তার স্বামীর ঘরে না গেলেও আনুষ্ঠানিকভাবে স্বামীর ঘরে যাবার জন্য প্রস্তুতি চলছিল।
সোমবার দিবাগত রাতে নিজ ঘরে গলায় দড়ি দেওয়ার কিছুক্ষণ পূর্বেও তার শাশুড়ির সাথে মোবাইল ফোনে কথা বলে। এরপর পরই শান্তা গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করে। আত্মহত্যার সঠিক কারণ কেউই বলতে পারছেন না।