1. meheralibachcu@gmail.com : Meher Ali Bachcu : Meher Ali Bachcu
  2. anarulbabu18@gmail.com : Anarul Babu : Anarul Babu
  3. mahabub3044@gmail.com : Mahabub Islam : Mahabub Islam
  4. dainikmeherpurdarpon@gmail.com : meherpurdarpon :
  5. n.monjurul3@gmail.com : monjurul : monjurul
  6. banglahost.net@gmail.com : rahad :
মেহেরপুরে অবহেলায় নষ্ট হচ্ছে আশ্রয়ণ প্রকল্পের সরকারী অনুদানের ঘর - দৈনিক মেহেরপুর দর্পণ
শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০১:৩৮ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
আন্দোলনরত যারা আছেন তারা সবাই ঘরে ফিরে যান: সেনাপ্রধান ডিবি প্রধানের দায়িত্ব পেলেন গাংনীর কৃতি সন্তান আশরাফুজ্জামান। মেহেরপুরে জনপ্রশাসন মন্ত্রীর উদ্যোগে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ। মেহেরপুরে জনপ্রশাসন মন্ত্রীর উদ্যোগে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ। মেহেরপুরের গাংনীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু। গাংনীতে উপজেলা আইন-শৃঙ্খলা ও চোরাচালান প্রতিরোধ কমিটির সভা অনুষ্ঠিত। মেহেরপুরে অনাবৃষ্টিতে পাট পচন নিয়ে বিপাকে চাষীরা। মেহেরপুরের গাংনীতে সড়ক দূর্ঘটনায় প্রতিবন্ধী নারী নিহত। গাংনীতে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় অজ্ঞাত এক ব্যক্তি উদ্ধার। গাংনীতে বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত।

মেহেরপুরে অবহেলায় নষ্ট হচ্ছে আশ্রয়ণ প্রকল্পের সরকারী অনুদানের ঘর

স্টাফ রিপোর্টার
  • আপডেট টাইম : বুধবার, ২৯ জুন, ২০২২
  • ১৯৭ বার পঠিত
স্টাফ রিপোর্টার : একটি মাথা গোঁজার ঠাই অনেকের কাছে স্বপ্ন। সরকার দরিদ্র মানুষদের ভাল ভাবে বেঁচে থাকার জন্য দিয়েছেন ঘর। একটি ঘরের স্বপ্ন অনেকের কাছে দুঃস্বপ্ন। আবার অনেকেই বিনামূল্যে সরকারী ঘর পেয়েও থাকছে না সেই ঘরে। অযত্নে অবহেলায় নষ্ট হচ্ছে লাখ টাকার ঘর।
এমন ঘটনাই ঘটেছে মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার দেবীপুর গ্রামে। ২০২১ সালে জমি আছে ঘর নাই প্রকল্পে সরকারী অনুদানের ঘর দেওয়া হয় ওই গ্রামের মৃত সামাদ আলীর ছেলে বিল্লাল হোসেন ও ছহির মালিথার ছেলে সেলিম রেজাকে। তারা কেউ থাকে না ওই ঘরে। বিল্লাল থাকে তার পূর্বের পাকা বাড়িতে এবং সেলিম থাকে তার ছাদের বাড়িতে। পরিত্যাক্ত ওই ঘরগুলোতে রাখা হয় খড়ি। এলাকাবাসী বলছে, সরকারী অনুদানের ঘর সুষ্ঠ ভাবে বন্টন হয়নি। যাদের আছে তাদেরকেই দেওয়া হয়েছে ঘর। আর যাদের একটি ঘর খুব প্রয়োজন তাদেরকেই দেওয়া হয়নি। ঘর বরাদ্দে স্বজনপ্রীতি করা হয়েছে।
বিল্লালের স্ত্রী জানান, পায়খানার ট্যাংকি ও টিউবওয়েল না থাকায় উঠা হয়নি ঘরে। সরেজমিনে গেলে সেলিম রেজার পরিবারের কাউকেই পাওয়া যায়নি সেখানে।
বামন্দী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ওবাইদুর রহমান কমল জানান, বিষয়টি খুবই দুঃখ জনক। এই ঘরগুলো তার সময়ে হয়নি। তবে যারা এই ঘর বন্টনে দায়িত্বে ছিল তাদের অবশ্যই যাচাই বাছাই করে ঘর দেওয়া উচিৎ ছিল।
গাংনী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মৌসুমী খানম জানান, বিষয়টি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এ জাতীয় আরো খবর..
এই ওয়েবসাইটের লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Bangla Webs