গাংনী উপজেলা যুবদলের আহবায়ক মালেক হোসেন চপল এর স্বরণে শোক সভা ও দোয়ার মাহফিল আনুষ্ঠান গাংনী উপজেলা বিএনপি কার্যালয়ের সামনে আয়োজন করা হয়। গাংনী উপজেলা ও পৌর যুবদলের উদ্দৌগে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, জেলা বিএনপির সিনিয়র সহ সভাপতি জাভেদ মাসুদ মিল্টন, জেলা বিএনপির সিনিয়র সহ সভাপতি মোঃ আবদাল হক, জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি হামিদুল ইসলাম, জেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আলফাজ উদ্দিন (কালু), জেলা বিএনপির যুগ্ন সম্পাদক সম্পাদক আঃআওয়াল, জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মোঃ কাউছার আলী, গাংনী উপজেলা বিএনপির সভাপতি রেজাউল হক, পৌর বিএনপি সাধারণ সম্পাদক মকবুল হোসেন মেঘলা, পৌর যুবদলের সহ সভাপতি মোঃরকি মিয়া, পৌর বিএনপি ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ ইনসারুল হক, পৌর যুবদলের সভাপতি সাহিদুল হক, গাংনী উপজেলার সেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি মোঃশাহিদুর ইসলাম, জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক সাজেদুর রহমান বিপ্লব এবং উপস্থিত ছিলেন দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মী সহ হাজার হাজার সাধারণ মানুষ। মালেক হোসেন চপলের স্বরণে বক্তারা বলেন চাপল বিশ্বাসের মৃত্যুতে আমরা কি হারিয়েছি, কাকে হারিয়েছি আগামীর দিনের রাজনৈতিক পথ চলায়, আমরা তা তিলে তিলে বুঝেতে পারবো। চাপল বিশ্বাসের মৃত্যুর পর আমরা যারা আগামী দিনে যারা রাজনীতি করতে চাই, তারা চাপল বিশ্বাস কে অনুসর করতে পারি। চাপল বিশ্বাসের মৃত্যুতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির অপূরনীয় ক্ষতি হয়েছে। রাজনীতিতে চাপল বিশ্বাস একজন উজ্জল নক্ষত্রের মত ছিলেন। চাপল বিশ্বাস স্বচ্ছ ও সুস্থ্য ধারার রাজনৈতিক ব্যক্তি ছিলেন। তিনি দলেল একজন লাডাকু, বিশ্বস্ত, সৎ, দক্ষ, মেধাবী ও পরিক্ষীত নেতা ছিলেন। বক্তারা আরো বলেন চপল বিশ্বাস গরিব দুঃখী মানুষের পাশে থাকতেন। গরিব দুঃখী মানুষ অসুস্থ্ হলে তাদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করতেন। হত দরিদ্র মানুষের মেয়ের বিয়ে দিতে না পারলে, তিনি তাদেরকে সহযোগিতা করতেন। বক্তারা বলেন চপল বিশ্বাসের গুনের কথা বলে শেষ করা যাবে না। এই ধরনের নানা কথার মধ্য দিয়ে তার স্মৃতি চারণ শেষ হয়। পরে দোয়ার মাহফিলের মাধ্যেমে তাঁর আত্তার মাগফিরাত কামনা এবং পরকালে যেন আল্লাহ তাঁকে বেহেস্তে জান্নাতুল ফেরদাউস দান করেন সেই কামনায় মোনাজাত শেষ করে অনুষ্ঠানটি সমাপ্ত করেন গাংনী কেন্দ্রীয় মসজিদের ইমাম সাহেব।